WonderFox Photo Watermark ($29.95)

WonderFox Photo Watermark ($29.95)

প্রথমে নিচের অফিশিয়াল ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়ারটির ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন।

অনেকেই হয়তো আশাহত হয়েছেন! ভাবছেন ব্যাটা ফাজলামী শুরু করছে, ফুলভার্সন দিবে বলে এখন ট্রায়াল ভার্সন হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে! আপনাদের দুঃচিন্তার অবসান ঘটিয়ে এখনি আপনাদের ফুল ভার্সন করে দিচ্ছি।
১. প্রথমে আপনার কম্পিউটারের ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করুন। [না করলেও চলে তবে সেফটির জন্য]
২. তারপর আমার দেওয়া নাম এবং সিরিয়াল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন।
Name: Netzone-BD
Serial No: DFBBC4DCDF4ABAE1D5DD
৩. সমস্যা হলে টিউমেন্টের মাধ্যমে আমাকে অবহিত করুন।

যেভাবে ব্যবহার করবেন

আপনি যদি উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী সফটওয়ারটি আপনার কম্পিউটারে সফলভাবে ইনস্টল করে ফুল ভার্সন করে থাকেন তাহলে    
নির্দ্বিধায় সফটওয়ারটি ওপেন করুন। তারপর নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন। [নতুনদের জন্য]
  • প্রথম ধাপঃ সফটওয়ারটি ওপেন করার পর আপনি নিচের চিত্রটি দেখতে পাবেন। আপনি যদি একটি ফাইল সিলেক্ট করতে চান তাহলে Add Files সিলেক্ট করুন আর যদি একাধিক ফাইল সিলেক্ট করতে চান তাহলে Add Folder সিলেক্ট করে Next বাটনটি চাপুন।

  • দ্বিতীয় ধাপঃ চিত্রে চিহিৃত জায়গা গুলো লক্ষ্য করুন। এখানে ডিফল্টভাবে ওয়াটারমার্ক হিসাবে টেক্সট সিলেক্ট করা আছে। আপনি চাইলে এখান থেকে ওয়াটার মার্ক হিসাবে ইমেজ ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া ছবিটির অল্প কিছু এডিটিং (যেমন ক্রপ করা, ফ্রেম যুক্ত করা, রিসাইজ ইত্যাদি) করতে পারবেন। আপনি আপনার ওয়াটার মার্কটির অপাসিটি কমিয়ে যে কোন জায়গাতে প্লেস করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার ইচ্ছে মতো লেখাটিকে ০-৩৬০ ডিগ্রী পর্যন্ত ঘুরাতে পারবেন। এখানে একটা বিষয় লক্ষ্য রাখুন এক জায়গাতে অপশন আছে Single এবং Tile । এখানে Single মানে হলো আপনার টেক্সটি একবার ব্যবহার হবে আর Tile মানে হলো আপনার টেক্সটি বারবার রিপিট করবে এবং সমস্ত ছবি জুড়ে থাকবে। Tile ব্যবহার করলে লেখার অপাসিটি কমিয়ে দিতে ভুলবেন না। নাহলে শুধু লেখাগুলোই দেখা যাবে ছবি আর দেখা হবেনা। সবশেষে টেক্সকে স্টাইলিশ করতে চাইলে উপরের অংশে ডান পাশে টেক্সট সেটিং এ ক্লিক করুন। কাজ শেষে Apply বাটনে ক্লিক করুন।

  • তৃতীয় ধাপঃ নিচের চিত্রটি দেখুন এবং আপনার পছন্দ মতো ফন্ট এবং ফন্ট সাইজ, কালার এবং এবং শ্যাডো দিয়ে Ok বাটন প্রেস করুন এবং সব শেষে নেক্সট বাটন চাপুন।

  • শেষ ধাপঃ আপনি যদি আগের কাজগুলো ভালোভাসে করে থাকেন তাহলে নিচের উইন্ডোটি দেখতে পাবেন। এখন আপনার পছন্দের ফরমেট সিলেক্ট করে রান বাটনটি চাপুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ।

বিঃদ্রঃ আমি শুধু টেক্সট ওয়াটারমার্ক দেওয়া দেখালাম। আপনি যদি ইমেজ ওয়াটার মার্ক দিতে চান তাহলে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান এবং টেক্সট এর পরিবর্তে ইমেজ সিলেক্ট করুন। তারপর সব পদ্ধতি একই রকম। আশা করি বুঝতে কারো সমস্যা হবেনা।
Previous
Next Post »